লীলাবতীর মৃত্যু - হুমায়ূন আহমেদ

‘নবিজী’ এবং আরও আঠারোটি লেখার সংকলন এই গ্রন্থ।

‘নবিজী’ লেখাটির পেছনে একটা গল্প আছে। বাংলাবাজারে অন্যপ্রকাশের নতুন বিক্রয় কেন্দ্র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এক মাওলানা হুমায়ূন আহমেদকে বললেন, ‘আপনার লেখা স্যার এত লোক আগ্রহ নিয়ে পড়ে, আনি যদি আমাদের নবি-করিমের জীবনীটা লিখতেন, তাহলে বহু লোক লেখাটি আগ্রহ করে পড়ত।  আপনি খুব সুন্দর করে তার জীবনীট লিখতে পারতেন।’ মাওলানা সাহেবের কথায় তার ভেতরে একটা ঘোর তৈরি হল তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন নবিজীল জীবনী লিখবেন। দৈনিক কালের কন্ঠের সাময়িকি ‘শিলালিপিতে (২১ অক্টোবর, ২০১১) প্রকাশিত তার সাক্ষাৎকারে হুমায়ূন আহমেদ নিজেই একথা জানিয়েছেন।
লেখাটি তিনি শেষ করে যেতে পারেন নি।

‘লীলাবতীর মৃত্যু’ লেখাটি আমাদের যৌথ জীবনের এক বিয়োগান্ত অধ্যায় নিয়ে লেখা। হুমায়ুন আহমেদ লিখেছেন, ‘নিতান্তই ব্যক্তিগত কাহিনি লিখে ফেললাম। লেখকদের কাজই তো ব্যক্তিগত দুঃখবোধ ছড়িয়ে দেওয়া।’



0 comments:

Thanks for comment